তিনি বলেছেন, ‘আমার বয়স যতোই হোক না কেন, কেউ এটা বলতে পারবে না যে আমি দলের জন্য বোঝা। আমি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পারফর্ম করেছি, বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। আমি বল হাতে, ব্যাট হাতে এমনকি ফিল্ডিংয়েও নিজের সামর্থ্য দেখিয়েছি।’
প্রায় দুই যুগের পেশাদার ক্যারিয়ারের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজের খেলাকে উপভোগ করছেন জানিয়ে মালিক বলেন, ‘আমি আমার ক্রিকেট পরিপূর্ণভাবে উপভোগ করছি। কারণ আমার সঙ্গে থাকা পুরো অভিজ্ঞতা কাজে লাগাচ্ছি আমি।’
মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করেও সবশেষ পাকিস্তান সুপার লিগে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন মালিক। এর পেছনে ফিটনেসের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। যা তার মধ্যে প্রকৃতি প্রদত্তভাবেই আছে বলে দাবি মালিকের।
তার ভাষ্য, ‘আমি বলছি না যে ওপেনিংয়ে নামার সহজ। তবে মিডল অর্ডারে ফিল্ডিংয়ে বাধ্যবাধকতা থাকে না। যে কারণে আপনাকে রানিং বিট্যুইন দ্য উইকেটের ওপর বেশি নির্ভর করতে হয়। ঠিক তখনই আপনার ফিটনেস কাজে লাগে।’
মালিক আরও বলেন, ‘আপনি যেকোনো সময় নিজের ফিটনেসের উন্নতি ঘটাতে পারেন। তবে আমি মহান সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যে ফিটনেসের বিষয়টা আমার মধ্যে শুরু থেকেই ছিল।’
Leave a Reply